সত্যপাঠ ডেস্ক
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খিজির হায়াত খানের ওপর হামলার ঘটনায় বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার নামের একটি মামলার আবেদন করা হয়েছে।
সোমবার দুপুরে নোয়াখালীর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ৪ নম্বর আমলি আদালতে এই আবেদন করেন খিজির হায়াত খানের স্ত্রী ও উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আরজুমান পারভীন।
বিকেলে এই মামলার আবেদনের বিষয়ে শুনানি হওয়ার কথার রয়েছে।
আদালতে বাদীপক্ষের আইনজীবী হারুন-অর-রশিদ হাওলাদার বলেন, বাদীর অভিযোগে আবদুল কাদের মির্জা ছাড়াও তার ছোট ভাই শাহাদাৎ হোসেন ও কাদের মির্জার ছেলে মির্জা মাশরুর কাদের তাসিককে আসামি করা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাত আরও ৫০-৬০ জনকে আসামি দেখানো হয়েছে।
এরআগে গত ৯ মার্চ সংঘর্ষে সিএনজিচালক আলা উদ্দিনের মৃত্যুর ঘটনায় তার ভাই এমদাদ হোসেন বাদী হয়ে কাদের মির্জার নামে একই আদালতে আরেকটি মামলর আবেদন করেন রোববার।
উল্লেখ্য, কোম্পানীগঞ্জ আ’লীগের বিবদমান কাদের মির্জা ও বাদল গ্রুপের সংঘের্ষে গত ৯ মার্চ রাতে মারা যান সিএনজিচালক আলা উদ্দিন। আর ৮ মার্চ বসুরহাট রূপালী চত্বরে আওয়ামী লীগের অফিস উদ্বোধন করতে গেলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা খিজির হায়াত খানকে লাঞ্ছিত করা হয়। খিজির হায়াত খানের অভিযোগ, কাদের মির্জার নেতৃত্বে তার অনুসারীরা এই হামলা চালিয়েছে।